শনিবার (৮ মে) গণপরিবহন চালুর দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান।
শাজাহান খান বলেন, পাঁচ দফা দাবি না মানলে ঈদের দিন সারাদেশে বাস-ট্রাক স্ট্যান্ডে সকাল ১০টা থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হবে।
তিনি বলেন, গাড়ি বন্ধ থাকলেও মানুষের যাতায়াত বন্ধ থাকে না। এটা বিশেষজ্ঞদের জানা নেই। তাই লোকাল গাড়ির মতোই দূরপাল্লার গাড়ির জন্য লকডাউন শিথিল করারও দাবি জানান তিনি।
একইসাথে, সরকারি নিদের্শনা অমান্য করে দূরপাল্লার যেসব গাড়ি ছাড়ছে, এর সঙ্গে মালিক সমিতির কোনো সম্পর্ক নেই বলেও দাবি করেন সাবেক এই নৌমন্ত্রী।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন, দূরপাল্লার যানবাহন বন্ধ রেখে পরিবহন খুলে দেয়া বিজ্ঞানসম্মত নয়, এতে সংক্রমণ বাড়বে।
দেশে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যে গত ১৪ এপ্রিল এক সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন দেয় সরকার। এরপর এক সপ্তাহ করে বিধিনিষেধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। ৫ মে শেষ হয় ওই বিধিনিষেধ। ২২ দিন পর গণপরিবহন চালু হলেও এখনও বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার বাস।