কাতারের রাজধানী দোহায় তালেবানের মুখপাত্র সুহাইল শাহিন বলেছেন, কাশ্মীরসহ যেকোনো অঞ্চলের নিপীড়িত মুসলমানদের পক্ষে কথা বলার অধিকার তালেবানের রয়েছে।
সম্প্রতি বিবিসি উর্দুকে দেওয়া এক জুম সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, কোনো দেশের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরার নীতি তালেবানের নেই। কিন্তু মুসলমান হিসেবে কাশ্মীরের পক্ষে কথা বলার অধিকার আমাদের আছে।
শাহিন জানান, আমরা প্রতিবাদ করবো। আর দেশগুলোকে বলবো, মুসলমানেরা আপনাদেরই লোক, আপনাদেরই নাগরিক।
হাক্কানি নেটওয়ার্ক নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, এখানে এমন কোনো গ্রুপ নেই। তারা সবাই ইসলামিক আমিরাত আফগানিস্তানের অংশ।
রোববার জিয়ো নিউজের নয়াপাকিস্তান অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ৩১ আগস্ট সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে কোনো হামলার অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের নেই।
এদিকে আফগানিস্তানে নতুন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে না ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ব্লকটির পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল বলেন, তাদের সঙ্গে যে কোনো কার্যক্রমে যুক্ত হওয়ার অর্থ হবে কঠোর শর্ত। কেবল আফগান জনগণকে সমর্থন দিতেই তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা হতে পারে।বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র একই অবস্থান নিলেও রাশিয়া ও চীনারা অপেক্ষাকৃত নরম অবস্থান গ্রহণ করেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলছে, নিরাপত্তা ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন অঙ্গীকার আফগান সরকার পূর্ণ করছে কিনা; তা পর্যালোচনা করতে কাবুলে আমাদের যৌথ উপস্থিতি থাকবে। ইউরোপীয় যৌথ প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই তালেবানের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা হবে।
স্লোভানিয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মন্ত্রীদের এক বৈঠকে জোসেফ বোরেল বলেন, যদি নিরাপত্তা শর্ত পূরণ হয়, তবে সমন্বিত পদ্ধতিতে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, জি৭, জি২০-সহ অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নও সমন্বয় করবে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করতে একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গঠন শুরু করবে ইউরোপ।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলছে, নিরাপত্তা ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন অঙ্গীকার আফগান সরকার পূর্ণ করছে কিনা; তা পর্যালোচনা করতে কাবুলে আমাদের যৌথ উপস্থিতি থাকবে। ইউরোপীয় যৌথ প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই তালেবানের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা হবে।
স্লোভানিয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মন্ত্রীদের এক বৈঠকে জোসেফ বোরেল বলেন, যদি নিরাপত্তা শর্ত পূরণ হয়, তবে সমন্বিত পদ্ধতিতে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, জি৭, জি২০-সহ অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নও সমন্বয় করবে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করতে একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গঠন শুরু করবে ইউরোপ।