এ জয়ের নায়ক পেসার তাসকিন আহমেদ। ২৫ রান দিয়ে ৪ উইকেট পেয়েছেন তিনি। হাসান মাহমুদ পেয়েছেন ১৫ রান দিয়ে ২ উইকেট।
তবে তাসকিনের দুবারের জোড়া আঘাতেই বিধ্বস্ত হয়েছেন ডাচরা।
কারণ প্রথম ওভারে প্রথম দুই বলেই ওপেনার বিক্রমজিত সিং ও ওয়ানডাউনে নামা বাস ডি লিডাকে সাজঘরে ফেরান তাসকিন। দুই টপঅর্ডারকে রানের খাতাই খুলতে দেননি তাসকিন।
১৭তম ওভারে এসে তাসকিন সাজঘরে ফিরিয়ে দেন দলের একমাত্র ভরসা কলিন একারম্যানকে। ৬২ রানের ফেরেন তিনি।
তার আগে দ্বিতীয় বলে থার্ডম্যানে শারিজ আহমাদকে হাসান মাহমুদের ক্যাচে পরিণত করেন তাসকিন। শারিজের ব্যাট থেকে এসেছে ৮ বলে ৯ রান।
এমন পারফরম্যান্স দেখিয়ে প্লেয়ার অবদ্যা ম্যাচ হয়েছেন তাসকিন আহমেদ।
ম্যাচসেরার পুরস্কার নিতে এসে তাসকিন বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য দুর্দান্ত একটি জয়। এ জয় আমাদের দরকার ছিল। আমরা দল হিসেবে ভালো খেলেছি। আজ দলের জয়ে অবদান রাখতে পেরে দারুণ খুশি আমি। (প্রথম দুই বলে) আমি আমার মৌলিক বিষয়গুলো ঠিক রেখেছিলাম। প্রথম ইনিংসে (আমাদের ব্যাটিংয়ে) উইকেটে বলের মুভমেন্ট দেখেছিলাম। তাই আমি লাইনলেন্থ বজায় রেখে বোলিং করেছি।’
ইউআর/