আরও যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিদেশ সফর সীমিত করার নির্দেশ

সরকারি কর্মচারি ও কর্মকর্তাদের পর এবার রাষ্ট্রায়ত্ত, স্বায়ত্তশাসিত, আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারিদের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচাতে ব্যয় সংকোচন উদ্যোগের অংশ হিসেবে পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় যেসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর সীমিত করা হয়েছে, সেটির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সোমবার এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থবিভাগ পরিপত্র জারি করে।

এর আগে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে গত ১২ মে রাজস্ব ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় বিদেশ সফর বন্ধ করা হয়।

মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ শওকত উল্লাহর সই করা এক পরিপত্রে ওই দিন বলা হয়, করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের এক্সপোজার ডিজিট, স্টাডি ট্যুর, এপিএ ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত ভ্রমণ এবং ওয়ার্কশপ ও সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে।

সোমবার মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ব্যবস্থাপনা শাখার এক পরিপত্রে বলা হয়, অর্থ বিভাগের ১২ মে জারি করা পরিপত্রে বর্ণিত বিধিনিষেধ সব সংবিধিবদ্ধ, রাষ্ট্রায়ত্ত, স্বায়ত্তশাসিত, আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিলের অর্থ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

১১ মে সরকারি কর্মকর্তাদের অপ্রয়োজনীয় বিদেশ সফর বন্ধের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

ব্যয় সঙ্কোচনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার কথা জানিয়ে সেদিন তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এখন থেকে কোনো প্রয়োজন না থাকলে বিদেশ সফর আর নয়। যদি কোনো বিশেষ প্রয়োজন হয়, তাহলে তারা যাবেন; অন্যথায় কেউ যাবেন না।

এর আগে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে গত ১২ মে রাজস্ব ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় বিদেশ সফর বন্ধ করা হয়।

মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ শওকত উল্লাহর সই করা এক পরিপত্রে ওই দিন বলা হয়, করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের এক্সপোজার ডিজিট, স্টাডি ট্যুর, এপিএ ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত ভ্রমণ এবং ওয়ার্কশপ ও সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে।

সোমবার মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ব্যবস্থাপনা শাখার এক পরিপত্রে বলা হয়, অর্থ বিভাগের ১২ মে জারি করা পরিপত্রে বর্ণিত বিধিনিষেধ সব সংবিধিবদ্ধ, রাষ্ট্রায়ত্ত, স্বায়ত্তশাসিত, আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিলের অর্থ ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

১১ মে সরকারি কর্মকর্তাদের অপ্রয়োজনীয় বিদেশ সফর বন্ধের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

ব্যয় সঙ্কোচনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার কথা জানিয়ে সেদিন তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এখন থেকে কোনো প্রয়োজন না থাকলে বিদেশ সফর আর নয়। যদি কোনো বিশেষ প্রয়োজন হয়, তাহলে তারা যাবেন; অন্যথায় কেউ যাবেন না।

ইউআর/

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ

- Advertisement -spot_img

এই বিভাগের আরও

- Advertisement -spot_img