তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ আজ বিএনপিনেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মন্তব্য ‘দেশের সকল অর্জনের সাথে জিয়ার নাম জড়িত’ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে জিয়াউর রহমানের নাম সবসময় বিশ্বাসঘাতক ও খুনী হিসেবেই জড়িত থাকবে।
‘এজ এ ট্রেইটর, বিট্রেয়ার এন্ড কিলার’ হিসেবেই বাংলাদেশের ইতিহাসে সবসময় জিয়ার নাম জড়িত থাকবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যে পরিমাণ বিশ্বাসঘাতকতা, হঠকারিতা ও খুনের রাজনীতি জিয়াউর রহমান করেছেন, তা বাদ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস হবে না। মির্জা ফখরুল সাহেব কথাটা সেভাবে বললে সঠিক হতো।’
বিএনপি মহাসচিবের অপর মন্তব্য ‘দেশে এখন গণতন্ত্র নেই, গণতন্ত্র উদ্ধার করাই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপির প্রধান কাজ’ এর জবাবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘হরণ করা গণতন্ত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই পুণরায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ’৯১ সালে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না, যদি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনের মাধ্যমে এরশাদ সাহেবের আধাসামরিক সরকারের পতন না হতো। আওয়ামী লীগের উদ্যোগেই রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি সংশোধন করে পার্লামেন্টে বিল পাস করা হয়, না হলে সেসময় খালেদা জিয়া ক্ষমতাহীন প্রধানমন্ত্রী থাকতেন।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়াউর রহমানই দেশে গণতন্ত্র হরণ করেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সাথে যুক্ত জিয়া সামরিকতন্ত্র এবং পরে মার্শাল ডেমোক্রেসি চালু করেছিলেন। জিয়ার দলকারীরা যখন একথা বলেন, তখন তারা কিভাবে সংসদে আছেন, সেটা প্রশ্ন। আর মির্জা ফখরুল যে প্রতিদিন সকাল দুপুর বিকাল তিনবেলা উঁচু গলায় গণতন্ত্র নাই, গণতন্ত্র নাই বলেন আর অহেতুক সমালোচনা করেন, সেটাই তো প্রমাণ করে দেশে গণতন্ত্রও আছে বাকস্বাধীনতাও আছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়াউর রহমানই দেশে গণতন্ত্র হরণ করেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সাথে যুক্ত জিয়া সামরিকতন্ত্র এবং পরে মার্শাল ডেমোক্রেসি চালু করেছিলেন। জিয়ার দলকারীরা যখন একথা বলেন, তখন তারা কিভাবে সংসদে আছেন, সেটা প্রশ্ন। আর মির্জা ফখরুল যে প্রতিদিন সকাল দুপুর বিকাল তিনবেলা উঁচু গলায় গণতন্ত্র নাই, গণতন্ত্র নাই বলেন আর অহেতুক সমালোচনা করেন, সেটাই তো প্রমাণ করে দেশে গণতন্ত্রও আছে বাকস্বাধীনতাও আছে।’