নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী মেয়াদোর্ত্তীণ তৃণমূল স্তরের কমিটিগুলোকে পুনঃগঠিত করে মহানগর নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং কেন্দ্রের নির্দেশনা পেলে মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন করতে প্রস্তুত আছি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বিকালে থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আগামী ২০ ও ২১ জুন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের দু’দিনব্যাপী কর্মসূচি সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আ জ ম নাছির আরও বলেন, আমাদের মধ্যে প্রথম শর্ত দলকে সুসংগঠিত করা। এর নামে বৈরিতা বা আত্মঘাতী সমালোচনা প্রতিপক্ষকে ইন্ধন দেবে। নগর আওয়ামী লীগ দলকে গতিশীল রেখেছে, ভয়কে জয় করেছে।
সভাপতির বক্তব্যে নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ এক ও অভিন্ন সত্তা নিয়ে সংগঠনকে তৃণমূল পর্যায়ে শক্তিশালী করতে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকল ভেদাভেদ ও সংর্কীণতাকে পরিহার করে প্রয়োজনে দলের মধ্যে শুদ্ধি অভিযান চালাতে হবে। কারণ তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা থাকায় আওয়ামী লীগে অবাঞ্চিত সুযোগ সন্ধানীদের ভিড় বেড়ে গেছে। এই প্রবণতাকে অবশ্যই রুখতে হবে। কোন ষড়যন্ত্রই নগর আওয়ামী লীগের অগ্রযাত্রাকে রুখতে পারবে না।
বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, খোরশেদ আলম সুজন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, উপদেষ্টা শফর আলী, শেখ মো. ইছহাক, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য আবদুচ ছালাম, নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, শফিকুল ইসলাম ফারুক, হাসান মাহমুদ শমসের, এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, মাহবুবুল হক মিয়া, মো. হোসেন, দিদারুল আলম চৌধুরী, জোবাইরা নার্গিস খান, আবদুল আহাদ, ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী, শহীদুল আলম, নির্বাহী সদস্য এম এ জাফর, মো. আবুল মনসুর, গাজী শফিউল আজিম, বিজয় কিষাণ চৌধুরী, জাফর আলম চৌধুরী, ছৈয়দ আমিনুল হক, বখতেয়ার উদ্দিন খান, মহব্বত আলী খান, সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, আহমেদ ইলিয়াস, নেছার উদ্দিন মঞ্জু, মো. জাবেদ, বেলাল আহমেদসহ ১৫টি থানা ও ৪৩টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়কগণ।