শোবিজের নতুন মুখ হিমুর পথচলা


বিনোদন
ডেস্ক :
হিমু আক্তার নিলামডেলিংয়ের মধ্যদিয়ে সবার কাছে পরিচিত হয়ে ওঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।  পাশাপাশি অভিনয়জগতেও পদচারণা রয়েছে উদয়ীমান এই মডেলের। নাটক , মিউজিক ভিডিও, শর্টফিল্ম সোশ্যাল মিডিয়ার ভিজ্যুয়াল কন্টেন্টএর  কাজও করা হয়েছ অনেক। মূল লক্ষ্য হলো মডেলিংয়ের পাশাপাশি নাটকে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা।

সম্প্রতি শোবিজ জগতে পথচলা নিয়ে নিয়ে কথা হয় হিমুর সাথে। বিস্তারিত তুলে ধরা হলো

মডেলিংয়ে পথচলা শুরু হয় কীভাবে?

হিমু : ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল মডেল হবো, আমার একটা আলাদা পরিচয় হবে   দেশ দেশের বাহিরের সুন্দরীপ্রতিযোগিতাগুলো নিয়মিত দেখা হতো টিভিতে। সেখানকার শীর্ষ প্রতিযোগিদের দেখে আমি অনুপ্রাণিত হই।  আমিও স্বপ্ন দেখাশুরু করলাম  মানুষ আমাকে চিনবে অন্য এক পরিচয়ে তাই আমার ইচ্ছে শক্তিকে থামিয়ে রাখিনি। ফ্যাশন, গ্ল্যামার, এবংনিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার ইচ্ছে। সেটা যখন বাস্তবায়ন করার পথ খুঁজে পেলাম, তখন আর থেমে থাকিনি। কি করে , শুরু করি আমার এই পথযাত্রা মিডিয়ার বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে গ্রুমিং ক্লাস সম্পর্কে জানতে পারি।  তারপর আমি গ্রমিংক্লাস করা শুরু করি।  ধীরে ধীরে মডেলিং জগতে চলে আসা হলো। সেই থেকেই পর্যায়ক্রমে আমার ক্যামেরার সামনে আসা।

বড় পর্দায় অভিনয়ের কোনো ইচ্ছে আছে কি?

হিমু : হ্যাঁ, অবশ্যই! বড় পর্দায় অভিনয়ের স্বপ্ন তো সবারই থাকে। হয়তো আরো সময় লাগবে আমার এই স্বপ্ন পূরণে।  সুন্দর গল্প ভালো চরিত্রে কাজের প্রস্তাব আসবে তখন অবশ্যই বড় পর্দায় পদার্পণ করব। একই সাথে চেষ্টা করবো ছোট পর্দায় ওটিটিপ্ল্যাটফর্মে কাজ করে নিজেকে বড় পর্দার উপযোগী করে নিতে। আমি চাই আমার মেধাকে কাজে লাগিয়ে অভিনয় দক্ষতা বৃদ্ধিকরারসেটা সব পর্দাতেই যেন ভালো লাগে।  যেখানেই ভালো চরিত্র ভালো কাজের সুযোগ পাব সেই কাজটাই স্বাগতমজানাব।

একজন ভালো মডেল বা উপস্থাপক হওয়ার সবচেয়ে বড় গুণ কি?

হিমু : সবচেয়ে বড় গুণ উপস্থিত বুদ্ধি থাকা এবং কাজের প্রতি সৎ থাকা। কারণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীনহতে হয়, আর তখন উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে সেই বিব্রতকর পরিস্থিতি পাশ কাটিয়ে আসাই সবচেয়ে বড় গুণ।


শোবিজ
পথচলায় প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীণ হয়েছিলেন কিনা?

হিমু : প্রতিবন্ধকতা তো থাকবেই। আমিও যখন শুরু করেছি তখন প্রতিবেশী ছাড়াও অনেকে আমাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছে তবে, আমার পরিবার পাশে ছিল। যখন ধীরে ধীরে আমার কাজগুলো সবাই দেখতে পেলোতারাও প্রশংসা করতে শুরু করলোএবং প্রাধান্য দেয়া শুরু করে। এরপর আর কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয় নি নিজেকে নিজে আইডল মনে করি। সবথেকে বড় কথা হলো আমি আমার ইচ্ছে শক্তিকে কারোর জন্য থামিয়ে রাখিনি।

- Advertisement -spot_img
- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ

- Advertisement -spot_img

এই বিভাগের আরও

- Advertisement -spot_img